এরকম বিষয়গুলো নিয়ে সাজসজ্জা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানানো হল বিস্তারিত।
একই লোশন ব্যবহার: লোশন ব্যবহারে কোনো ভুল নেই। তবে শীত ঋতুতে ত্বক আর্দ্র রাখবে এমন ভারী ও আর্দ্রতা রক্ষাকারী প্রসাধনী ব্যবহার করা উচিত। শীতে ক্রিমধর্মী ময়েশ্চারাইজার এবং গরমে হালকা লোশন ব্যবহার করুন। খুব বেশি শুষ্ক হলে ত্বকে দুবার করে ময়েশ্চারাইজার ও লোশন ব্যবহার করা উচিত।
উপদান দেখে নেওয়া: ত্বক ও মুখে ব্যবহারের ক্রিম বা ময়েশ্চারাইজারে থাকা অনেক ত্বককে শুষ্ক করে ফেলতে পারে। তাই প্রসাধনী ব্যবহারের আগে ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে উপকরণ বাছাই করে কেনা উচিত।
গোসলের পর পরই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার না করা: শীতকালে শরীরের আর্দ্রতা ধরে রাখতে গোসলের সঙ্গে সঙ্গেই হালকা ভেজা অবস্থায় ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এতে ত্বক সহজেই তা শুষে নেবে এবং আর্দ্র থাকেবে।
‘হাইড্রেটিং ক্লিঞ্জার’ ব্যবহার না করা: ত্বক থেকে ময়লা, জীবাণু ও বাড়তি তেল দূর করতে ভালো পরিষ্কারকের প্রয়োজন। শীতকালে ত্বকে প্রাকৃতিক তেল দূর করে এমন প্রসাধনী ব্যবহার না করে আর্দ্রতা রক্ষা করে এমন পরিষ্কারক ব্যবহার করা উচিত। এতে ত্বক পরিষ্কার হওয়ার পাশাপাশি পিএইচ’য়ের সঠিক মাত্রা বজায় থাকে।